জীবনের একটি দুইটি পা করে পথ চলতে চলতে আজ তো প্রায় গোধূলি লগ্নে পৌঁছালে। শৈশবের স্মৃতি গুলি কি আজও তোমার মনে পড়ে।
সেই দিনের কথা তুমি অসুস্থ ছিলে, দুর্যোগ পূর্ণ গভীর রাতে, মা উৎকন্ঠার সাথে বসে আছে বিছানার পাশে, বারান্ডায় বাবার উৎবেগের সাথে পায়চারি, পরিবারের বাকি জনের চোখে ঘুম নেই, সবাই অপেক্ষায় আছে সকালের।
মনে পড়ে কি উৎসবের কোনো এক দিনের কথা, বাবা বাজার থেকে নতুন জামা কাপড় আর খাবার সামগ্রী নিয়ে ফিরেছে রাতে, তুমি আনন্দে উচ্ছাসে মেতে ছিলে আর অপেক্ষা করছিলে সকালের। ভোর রাত্রে উঠে চেঁচামেচির শব্দে সবার ঘুম থেকে জাগানোর স্মৃতি।
তুমি তো ছিলে সবার খুশির পাত্র, তোমারই আগমনে অন্ধকার ঘরটি সেই দিন আলোকিত হয়ে উঠেছিল। তোমায় নিয়ে বাবা মা বুকেতে, স্বপ্নের ভালো বাসা বেঁধেছিল। আর তার পূর্ণতা দিতে তারা, আগুনের মত ধুকে ধুকে জ্বলে তোমাকে গড়ে ছিল। আজ তারা আর নেই, নস্বর পৃথিবীর মায়া ছেড়ে ওপারে গিয়েছে চলে।। রেখে গেছে তাদের শ্রম আর স্নেহের ধন, যার বিনিময়ে তুমি প্রতিষ্ঠিত হলে। এ ছিল তোমার বাবা ও মায়ের বংশানুক্রমিক ধারা, যা গতানুগতিক ভাবে চলে আসছে যুগ যুগ ধরে।
ঐ দেখো তোমার বন্ধু, বান্ধবী, সহপাঠী, সহকর্মীদের তারাও যৌবনে ফুল আর ফলে সুশোভিত হলো। সুখ ও দুঃখের সাথে তারাও তো বেশ চললো। তারা শৈশব ও কৈশরের আশ্রয়ের বিনিময়ে, যৌবনে অপরের দায়ভার নিয়ে ভারসাম্য রাখল। আর তুমি আশ্রয়িত ছিলে, আজ দায়ভার গ্রহণে কেনো বা এড়িয়ে গেলে। জীবনের অন্তিম লগ্নে এসে, তুমি তবে কি স্বার্থপর ও ভোগীর অভিশাপ নিয়ে, কিভাবে থাকবে সুখে ওপারেতে ।
সেই দিনের কথা তুমি অসুস্থ ছিলে, দুর্যোগ পূর্ণ গভীর রাতে, মা উৎকন্ঠার সাথে বসে আছে বিছানার পাশে, বারান্ডায় বাবার উৎবেগের সাথে পায়চারি, পরিবারের বাকি জনের চোখে ঘুম নেই, সবাই অপেক্ষায় আছে সকালের।
মনে পড়ে কি উৎসবের কোনো এক দিনের কথা, বাবা বাজার থেকে নতুন জামা কাপড় আর খাবার সামগ্রী নিয়ে ফিরেছে রাতে, তুমি আনন্দে উচ্ছাসে মেতে ছিলে আর অপেক্ষা করছিলে সকালের। ভোর রাত্রে উঠে চেঁচামেচির শব্দে সবার ঘুম থেকে জাগানোর স্মৃতি।
তুমি তো ছিলে সবার খুশির পাত্র, তোমারই আগমনে অন্ধকার ঘরটি সেই দিন আলোকিত হয়ে উঠেছিল। তোমায় নিয়ে বাবা মা বুকেতে, স্বপ্নের ভালো বাসা বেঁধেছিল। আর তার পূর্ণতা দিতে তারা, আগুনের মত ধুকে ধুকে জ্বলে তোমাকে গড়ে ছিল। আজ তারা আর নেই, নস্বর পৃথিবীর মায়া ছেড়ে ওপারে গিয়েছে চলে।। রেখে গেছে তাদের শ্রম আর স্নেহের ধন, যার বিনিময়ে তুমি প্রতিষ্ঠিত হলে। এ ছিল তোমার বাবা ও মায়ের বংশানুক্রমিক ধারা, যা গতানুগতিক ভাবে চলে আসছে যুগ যুগ ধরে।
ঐ দেখো তোমার বন্ধু, বান্ধবী, সহপাঠী, সহকর্মীদের তারাও যৌবনে ফুল আর ফলে সুশোভিত হলো। সুখ ও দুঃখের সাথে তারাও তো বেশ চললো। তারা শৈশব ও কৈশরের আশ্রয়ের বিনিময়ে, যৌবনে অপরের দায়ভার নিয়ে ভারসাম্য রাখল। আর তুমি আশ্রয়িত ছিলে, আজ দায়ভার গ্রহণে কেনো বা এড়িয়ে গেলে। জীবনের অন্তিম লগ্নে এসে, তুমি তবে কি স্বার্থপর ও ভোগীর অভিশাপ নিয়ে, কিভাবে থাকবে সুখে ওপারেতে ।
EmoticonEmoticon